প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এর কথায় ব্রিটেনের ট্রাম্প নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নিয়েছেন। অতি-উচ্চাকাঙ্খী হিসাবে পরিচিত আলেকজান্ডার বরিস ডি ফেফেল জনসনের তরুণবয়সের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। ব্রিটিশ ভোটারদের ০.৩ শতাংশেরও কমসংখ্যক ভোটে তিনি ব্রিটিশ আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে জটিল সংকট সমাধানের অঙ্গীকার করে সরকার গঠন করেছেন। প্রতিদ্বন্দীর চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ হলেও ক্ষমতাসীন দল, কনজারভেটিভ পার্টির দুই-তৃতীয়াংশেরও কম সদস্যের ভোটে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। ঈর্ষণীয় উদ্যম ও আকর্ষণক্ষমতার কারণে তিনি সমর্থকদের কাছে যেমন সমাদৃত, ঠিক তেমনই সমালোচকদের কাছে ভাঁড়ামো এবং বাকপটুতায় অসত্যকে সত্য হিসাবে প্রচারে অভ্যস্ত হিসাবে নিন্দিত। সত্যকে হেলায় অবহেলা এবং অসত্যতে বিকল্প সত্য ( অল্টারনেটিভ ট্রুথ) প্রতিষ্ঠার চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে ব্রিটেনের ট্রাম্পের অভূতর্পূব মিল আছে। মাথার ফোলানো চুল ছাড়াও তাঁদের উভয়ের মধ্যে আরও যেসব বিষয়ে মিল পাওয়া যায়, সেগুলোর মধ্যে আছে উগ্র জাতীয়তাবাদী চেতনাকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার, বর্ণবাদী আদর্শের প্রতি প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থন, ধনীদের প্রতি পক্ষ...