সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

When zero tolerance turns lethal

Prime Minister Sheikh Hasina’s assertion whenever I deal with something, deal it with a firm hand (Ami jokhon dhori bhalo korei dhori) is the most significant statement so far about the ongoing ‘War against drug’.   And, there’s no surprise that on Wednesday’s press conference no one had asked her how those innocent victims of mistaken identities would get justice and whether those could be called extrajudicial killings? After all, these ‘press conferences’ at Gonobhavan have become a customary well-choreographed event dominated by pro-government media and favour-seeking owner/ editors where the PM can enjoy a freehand opportunity to ridicule the opposition and her critics, in particular, the civil society.   One may recall here that in 2004 when her predecessor Khaleda Zia, now imprisoned on corruption charges in a much politicised trial, had been carrying out a similar anti-crime drive her party, the Awami League promised to bring an end to extra-judicial killings. But, extrajud

নিষ্ঠুরতা কি সহনীয় হয়ে উঠছে?

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাভাষীদের চলতি আলোচনার কারণে ক্ষমতাসীন দলের সাংসদ আব্দুর রহমান ওরফে বদিকে সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে আলোচিত ব্যাক্তি বললেও সম্ভবত কম বলা হবে। আলোচনায় যেসব বিষয় এসেছে সেগুলোর মধ্যে আছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আইন-শৃংখলারক্ষাকারী বাহিনীগুলোর প্রধানদের সঙ্গে কোনো একটি অনুষ্ঠানে তাঁর খোলামেলা আলোচনার ছবি, সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে অন্তত তিনটি ভিন্ন ভিন্ন অনুষ্ঠানের কিছু ছবি, ত্রাণমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি এবং তাঁর ফেসবুকের একটি স্ক্রিনশট যাতে লেখা আছে ‘ চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে ‘ । জনআলোচনায় সাংসদ বদির এই প্রাধান্য পাওয়ার কারণ সর্বনাশা ইয়াবার কারবারে তাঁর জড়িত থাকার অভিযোগ। সরকারঘোষিত ‘ মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ‘ নিহতের সংখ্যা গত বারোদিনে সত্তুর ছাড়িয়েছে। ধারণা করা যায় কথিত এই যুদ্ধের গতি একই থাকলে দু ‘ একদিনের মধ্যে তা শতক ছাড়াবে। নিহতদের সম্পর্কে যতটা তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে এঁদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে পুলিশসহ আইন-শৃংখলাবাহিনীগুলোর তৈরি তালিকায় মাদককারাবারী হিসাবে নাম নথিভুক্ত ছিল। পুলিশ ছাড়া আর যারা তালিকা করেন তাঁদের মধ্যে আছে মাদকদ্রব্য নিয়ন

হাসিনা-মোদি আলোচনা: দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে বলা ও না-বলা কথা

ভারত এবং বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এখন যে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে তাতে উভয়দেশের শীর্ষপর্যায়ের নেতৃত্বের যে কোনো সফরই বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। সুতরাং, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পশ্চিমবঙ্গ সফরও যে একইধরণের তাৎপর্য্য বহন করবে সেটাই স্বাভাবিক। যদিও এটি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের সফর নয়, কিন্তু সফরের যে প্রধান উদ্দেশ্য – দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি বিশেষ আয়োজন তার একটিতে আচার্য্য হিসাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও উপস্থিত ছিলেন। আর, দুই দেশের, বিশেষ করে বন্ধুরাষ্ট্রের দুই নেতার মধ্যে দেখা হবে, অথচ একান্ত আলোচনা হবে না এমনটি ধারণারও অতীত। আলোচনার বিবরণ অবশ্য বাংলাদেশ বা ভারত – কোনো তরফেই সরকারীভাবে প্রকাশ করা হয় নি। কোলকাতার বাংলা কাগজ আনন্দবাজার অবশ্য জানিয়েছে ‘‘ শুক্রবার বাংলাদেশ ভবন উদ্বোধনের পরে সেখানেই মোদীর সঙ্গে বৈঠকে হাসিনা জানিয়েছেন — তাঁর সরকার উত্তর-পূর্বের জঙ্গিদের দেশছাড়া করেছে, ট্রানজিট দিয়েছে, আন্তর্জাতিক মঞ্চে বরাবর দিল্লির পাশে থেকেছে। বাংলাদেশের নির্বাচনের বছরে এ বার তাই ভারতের সহযোগিতা চাই। ‘‘ পত্রিকাটি আরও লিখেছে ‘‘ তাঁর দফতরের এক সূত্র জানান, হাসিনার বার্তা — মুক্

উদ্দেশ্য মহৎ, কৌশল বেআইনী

জঙ্গী দমনের পর এখন চলমান মাদকবিরোধী অভিযানেও দেখা যাচ্ছে সন্দেহভাজন মাদককারবারীরা সবাই ‘ সশস্ত্র ‘ ! ফলে, প্রতিদিনই ঘটছে ‘ বন্দুকযুদ্ধ ‘ । প্রতিদিনই নতুন নতুন মৃত্যুর কারণে নিহতের সংখ্যাটা নাটকীয়ভাবে বাড়ছে। রোববার একরাতেই নিহত হয়েছেন অন্তত নয়জন। ইঙ্গিত মিলছে সন্দেহভাজনদের নির্মূল করাই হচ্ছে সরকারের মাদকবিরোধী নীতির মূল সুর।   মাদকবিরোধী এই অভিযানের আরেকটি লক্ষ্যণীয় দিক হচ্ছে এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর কিম্বা পুলিশ নয়, আইন-শৃংখলাবাহিনীর এলিট অংশ র‌্যাব। তাঁরা শ্লোগান তুলেছেন ‘ চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে ‘ । সর্বনাশা মাদকের সর্বগ্রাসী ছোবল, বিশেষত তরুণসমাজের ওপর, থেকে রক্ষা পেতে একটি কার্যকর এবং জোরালো পদক্ষেপ অনেকদিন আগেই প্রত্যাশিত ছিল। সুতরাং, মাদককারবারীদের কারবার গুটাতে বাধ্য করার বিষয়ে সাধারণভাবে দ্বিমতের কোনো সুযোগ নেই। তবে, সেকারণে যে কৌশল অনুসরণ করা হচ্ছে তার যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এই কৌশল কি আইনসম্মত?   উদ্দেশ্য যতই মহৎ হোক না কেন, কাজটি যদি আইনসম্মত না হয় তাহলে তা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না। চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে র‌্যাবের উদ্যোগ

'চমৎকার' নির্বাচন ও পর্যবেক্ষণ!

সাধারণভাবে তাক লাগানো বা বিমোহিত করার মত ভালো কিছুতে আমরা চমৎকৃত হই। আর, স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ায় নয়, কাউকে খুশি করার জন্য অথবা পটানোর উদ্দেশ্যেও চমৎকার কথাটির প্রশংসাসূচক ব্যবহার রয়েছে। রাজনীতিতেও এর ব্যবহার ঘটে মিথ্যাচারের প্রয়োজনে। তবে, সম্প্রতি তার প্রয়োগ আমলা-পেশাজীবিদের মধ্যেও বেড়েছে। এর কারণ মূলত: ব্যাক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য ক্ষমতাধরদের তুষ্টিসাধন। গতসপ্তাহে আমরা দুটোক্ষেত্রে এই শব্দটি প্রযুক্ত হতে দেখেছি – একটি হলো জাতিসংঘে বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যালোচনায় যেখানে বলা হয়েছে মানবাধিকারের ক্ষেত্রে আমাদের অগ্রগতি চমৎকার। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের মান সম্পর্কে। ঊভয়ক্ষেত্রে এই বিশেষণের প্রয়োগের যৌক্তিকতা নিয়ে আলোচনার তেমন একটা অবকাশ আছে বলে মনে হয় না। আমাদের বরং খোঁজা উচিত যাঁরা একথাটি বলেছেন তাঁদের উদ্দেশ্য বোঝার চেষ্টা করা। মানবাধিকার পরিস্থিতির মূল্যায়ন প্রসঙ্গটি আমার আজকের আলোচনার বিষয় নয়। খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন মানসম্মত হয়েছে কিনা সে প্রশ্নেও আমি যাবো না। এবিষয়ে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দী, তাঁদের দলগুলো, নির্বাচন কমিশন এবং পর্যবেক্ষকরা তাঁদে

এই মৃত্যুর মিছিলের শেষ কোথায়?

যে কোনো প্রতিবাদ-বিক্ষোভে সশস্ত্র রাষ্ট্রীয়বাহিনীর গুলিতে ৬০ জনের মৃত্যু ঘটলে তাকে ‘ নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ ‘ ছাড়া অন্যকোনোভাবে বর্ণনা করা হয়েছে এমন নজির বিরল। কিন্তু, বিশ্বের র্দীঘতম বেআইনী দখলদারিত্বের অধীনে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনীদের ওপর ইজরায়েল যে নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালালো তার প্রতিক্রিয়ায় বিশ্বনেতাদের মধ্যে তেমন একটা ঝাঁঝ নেই। কেননা, ফিলিস্তিনীদের জীবনের কোনো দাম নেই। তার ওপর সেই ফিলিস্তিনীরা যদি গাযার অধিবাসী হন তাহলে সেই জীবনের দাম আরও কম। কেননা, তারা গণতান্ত্রিক নির্বাচনে হামাসকে বেছে নিয়েছিল। এর আগে হামাসে দুবার ইজরায়েলী সেনাদের অভিযানে কয়েকশ নারী-শিশুসহ সাধারণ ফিলিস্তিনীর মৃত্যুতেও বিশ্বনেতারা শুধু শোক আর উদ্বেগ প্রকাশ করেই দায় সেরেছেন। সবাই মিলে অশান্তির দায় চাপিয়েছেন হামাসের ওপর। সত্তুর বছর আগে ১৯৪৮ এর ১৫ মে ফিলিস্তিনীদের নিজভূমি থেকে উচ্ছেদ করে এবং তাড়িয়ে দিয়ে যে ইজরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা, তার সত্তুরতম বার্ষিকী উদযাপনের দিনে ওই বিতাড়িত ফিলিস্তিনীদের প্রতিবাদ জানানোর অধিকার স্বীকার করতেও এসব নেতাদের অনেকে রাজি নন। ওই দিনটি যে ফিলিস্তিনীদের মহাদূর্যোগের দিন ‘ নাকাবা ‘ সেটি স্

‘ম‘-তে শুধু মাহাথির নয়, মারদেকাও !

মালয়েশিয়ায় ৬১ বছরের মধ্যে এই প্রথম ক্ষমতার ব্যালটের মাধ্যমে পালাবদল ঘটার বিষয়টি বিশ্বের যেকোন প্রান্তের গণতন্ত্রমনা মানুষের জন্য সুখবর, আনন্দ প্রকাশের এবং অবশ্য-উদযাপনীয় সাফল্য। আপাতদৃশ্যে অবশ্য যে প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে তাতে অবসরজীবন থেকে রাজনীতিতে ফিরে আসা মাহাথির মোহাম্মদের নেতৃত্বের প্রতি একধরণের মোহাচ্ছন্নতার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। মালয়েশিয়ার রাজনৈতিক ইতিহাসের নিরিখে এই নির্বাচনী চমকের এক অতি সরল ব্যাখ্যার এক ভুল প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই সাফল্য অবশ্যই উদযাপনীয়; তবে, তা শুধুমাত্র মাহাথির মোহাম্মদের নাটকীয় প্রত্যাবর্তনের নজির সৃষ্টির জন্য নয়। বরং, দক্ষিণ-র্পূব এশিয়ার একটি উদীয়মান অর্থনীতির গণতন্ত্রায়ণের জন্যই এই নির্বাচনী ফলাফলকে সাধুবাদ জানানো প্রয়োজন। ৯২ বছরের এক বৃদ্ধের রাজনীতিতে নাটকীয়ভাবে ফিরে আসা প্রবীণ এবং অবসর নেওয়া রাজনীতিকদের জন্য যে অনুপ্রেরণার বিষয় তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু, এই নির্বাচনের সাফল্যগুলোর মধ্যে তার চেয়েও   তাৎপর্য্যের এবং গুরুত্বর্পূণ আরও অনেক বিষয়ই রয়েছে। মালয়েশিয়ার এক তরুণ সাংবাদিক সামান্থা ট্যান, সবাই তাকে স্যাম বলেই ডাকে। স্যাম বিরোধীজোটে

গণতন্ত্রের জন্য সমঝোতা

একটা ধাঁধা দিয়ে শুরু করি। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় দ্রততম দৌড়বিদের জন্ম কোন দেশে? পরিধিটা যদি আরও কমিয়ে এনে বলি সবচেয়ে বেশি দ্রুততম ম্যারাথনার কোন দেশের? উত্তরটা আমি বলবো আরও পরে। তবে, একটা ইঙ্গিত দিয়ে রাখি। দেশটির আরেকটি পরিচয় হচ্ছে ‘ মানবজাতির দোলনা ‘ ।  আদিমানুষের স্মারকচিহ্ন ওই দেশটিতেই পাওয়া গেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মোটামুটি একমত। দেশটি স্বাধীন হয়েছে আমাদের চেয়ে মাত্র সাত বছর আগে। আয়তনে আমাদের চেয়ে প্রায় দশগুণ বড়, কিন্তু জনসংখ্যা আমাদের তিন-ভাগের এক ভাগ। নির্বাচনী গণতন্ত্রে যাত্রা আমাদের মতই ১৯৯২ সালে। নির্বাচন নিয়ে প্রতিদ্বন্দিতা আমাদের মতই রক্তক্ষয়ী। ২০০৭, ২০১৩ এবং ২০১৭  – এই তিনটি নির্বাচনের একটিও প্রাণহানি এবং রক্তক্ষয়ী সহিংসতা থেকে মুক্ত থাকেনি। এরমধ্যে সবচেয়ে প্রাণঘাতি নির্বাচনে ২০০৭ এ নিহত হয়েছিলেন তেরোশ ‘ রও বেশি , আহত পাঁচ হাজারেরও বেশি । আর, অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতির সংখ্যা লক্ষাধিক। রাষ্ট্রকাঠামোয় ক্ষমতার ভারসাম্য আনার চেষ্টায় ২০১০ সালে সংবিধান সংশোধনেও সেই রক্তক্ষয়ী প্রতিদ্বন্দিতার অবসান ঘটেনি। ২০১৩ এবং ২০১৭ ‘ র নির্বাচনেও পুনরাবৃত্তি ঘটেছে, তবে প্রাণহানির সংখ্যা কম

ইরানের শাস্তি এবং আরও একটি যুদ্ধের শঙ্কা

ইরানের পরমাণু চুক্তি যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বাতিল করবেন সেটা সবার জানাই ছিল, কিন্তু এর প্রতিক্রিয়া কতটা ব্যপক কিম্বা বিপজ্জনক হবে তা আমরা কেউই জানিনা। ইরানকে শাস্তি দিতে উদগ্রীব তিনটি দেশ যুক্তরাষ্ট্র, ইজরায়েল এবং সউদি আরব। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা জারিকে সঠিক পদক্ষেপ হিসাবে বর্ণনা করে তাকে স্বাগত জানিয়েছে ইজরায়েল এবং সউদি আরব। কিন্তু, বাকি বিশ্ব , বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপীয় মিত্ররা   হতচকিত এবং হতাশ। ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে মতপার্থক্য এর আগে কখনও এতোটা প্রকট হয় নি। পরমাণূ কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যে বিশ্ব সংস্থা সেই আই এ ই এ ‘ র নোবেল শান্তি পুরষ্কারবিজয়ী সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আল বেরাদেইয়ের কথায় বিশ্বে এখন আরেকটি যুদ্ধের আশংকা আরও ঘনীভূত হলো। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে এই বহুজাতিক চুক্তি নস্যাৎ করা থেকে বিরত রাখার চেষ্টায় ইউরোপের নেতারা চেষ্টার কসুর করেন নি। ফরাসী প্রেসিডেন্ট ম্যাখঁ এবং জার্মান চ্যান্সেলর ব্যাক্তিগতভাবে তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসন ওয়াশিংটনে উড়ে গিয়ে টেলিভিশন সাক্ষাৎকার দিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে বিপারমাণবিকীকরণ উদ্য