সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Stolen at midnight: The 2018 elections

B angladesh has passed a remarkably calm period in politics both domestically and internationally considering that a year ago it held an election that was termed “tainted” by the European Union and many Western governments. The United States observed that the election-day irregularities “undermined faith in the electoral process.” The US House Foreign Affairs Committee also said it “lacked credibility”. At home the vote is popularly known, due to social media coinage, as “the midnight election”. This terminology derived from the fact that in many polling centres, the stuffing of ballot boxes was completed the night before the polling day on December 30th 2018. Although this was the second consecutive election where people were prevented from choosing their preferred representatives in a free and fair manner, the 2018 poll did not result in street protests. There was no repetition of the violent protests that followed the controversial 2014 elections which had been boycotted by al

নির্বাচন আবার কবে বিশ্বাসযোগ্য হবে

নাগরিক সংগঠন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ‘ র বক্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক বিতর্ক হয়নি এমন ঘটনা বিরল। সংস্থাটির দূর্নীতির সূচক, পার্লামেন্টে সময়ের অপচয়, পুলিশের দূর্নীতির মত বিষয়গুলোর কথা এখানে স্মরণ করা যায়। গত তিনদশকে তাদের দূর্নীতির সূচককে ঘিরে কত রাজনীতিই না হয়েছে। কিন্তু, বিস্ময়কর হলেও সত্য যে তাদের সাম্প্রতিক একটি বিবৃতি নিয়ে কোনো আলোচনাই নেই।   গত ১২ ডিসেম্বরের ওই বিবৃতিতে টিআইবি ‘ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সব কমিশনারদের আশু অপসারণ ও নির্বাচন কমিশনকে নতুন করে ঢেলে সাজানোর বিকল্প নেই ‘ উল্লেখ করে বিষয়টিতে রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।   কারণ হিসাবে টিআইবি বলেছে ‘ একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান যেভাবে একের পর এক কেলেঙ্কারির জন্ম দিচ্ছে তা অভূতপূর্ব ও গোটা জাতির জন্য বিব্রতকর ‘ । সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে নিশিরাতের নির্বাচন হিসাবে পরিচিতি পাওয়া একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বছরপূর্তির আগে এই বিবৃতির বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কিম্বা সরকার কোনো প্রতিবাদ করেনি। কমিশন এবং সরকারের নীরবতার কারণ হিসাবে ধরে নেওয়া অন্যায় হবে না যে এসব গুরুতর অভিযোগের কোনো জবাব তাঁদের ক

তথ্যমন্ত্রীর দাবি, নির্বাচন কমিশন ও টিআইবি

তথ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করার সুযোগ খু ব একটা হয় না। কিন্তু, গত ২৬ ডিসেম্বর তিনি যা বলেছেন তাঁর জন্য তাঁকে সাধুবাদ জানানোর পাশাপাশি সেই বক্তব্যকে সমর্থন জানাতেই হয়। তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ বলেছেন, নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার যেসব কথা বলেছেন, তা তাঁর পদত্যাগ করে বলা উচিত ছিল। পদে থেকে এ ধরনের কথা বলা আত্মপ্রবঞ্চনা। তথ্যমন্ত্রী যদি প্রধান নির্ বাচন কমিশনার ও পুরো কমিশনের উদ্দেশ্যে কথাগুলো বলতেন তাহলে আমরা তাঁর কথার প্রতি আরও জোরালো সমর্ থনদিতে পারতাম। কেননা, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নুরুল হুদা ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময়ে বলেছেন ‘ নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটারদের নিরাপত্তার দায়িত্ব আমরা নেবো। তারা ভোট দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরবেন, সেই নিরাপত্তা আমরা নিশ্চিত করবো। তাই আহ্বান করবো-ভোটাররা যেন ভোট দিতে আসেন।‘ তাঁর এই কথাতেই স্বীকারোক্তি মেলে অতীতে তাঁরা ভোটারদের নিরাপত্তাও দেননি, নির্বাচনও নিরপেক্ষভাবে করতে পারেন নি। এর আগে গত ৮ মার্চ   প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনী কর্ তাদের এক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে বলেছিলেন যে   যদি ইভিএমে

ভারতের নাগরিকত্ব বিতর্কে বাংলাদেশ

নাগরিকত্ব আইনের নতুন সংশোধনী নিয়ে ভারত এখন উত্তাল। আসামে পরীক্ষামূলকভাবে জাতীয় নাগরিক রেজিস্ট্রার এর তালিকা প্রকাশ থেকে যে কথিত অভিবাসন প্রতিরোধ কার্যক্রম ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি বিজেপির সরকার শুরু করেছে, তারই উচ্চতর বা দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে এই নাগরিকত্ব আইনের সংশোধনী। এই আইনগুলোর পিছনে যে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য আছে তাও বেশ পরিষ্কার। মূলত: মুসলমান অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ। এটি ভারতে বসবাসরত নাগরিকদের মধ্যে যাঁরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের আগে দেশটিতে জন্মসূত্রে ছিলেন প্রমাণ করতে পারবেন না তাঁদেরকে অনাগরিক হিসাবে চিহ্নিত করা, আর নতুন করে মুসলমান কোনো অভিবাসীকে দেশটিতে থাকতে না দেওয়া। বিজেপি সরকার অবশ্য তার উদ্দেশ্যকে একটু ঘুরিয়ে বলেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ব্যাখ্যায় বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে নিপীড়ণের শিকার ওইসব দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের যাঁরা ভারতে আশ্যয় চান তাঁদেরকে মানবিক কারণে আশ্রয় দেওয়াই হচ্ছে তাঁদের এই সংশোধনীর উদ্দেশ্য। গত মে মাসের নির্বাচনের আগেও নির্বাচনী প্রচারে অমিত শাহ এবং বিজেপি নেতাদের একইধরণের অঙ্গীকার ছিল। তবে, তখন তাঁরা বক্তৃতায় শুধু বাংলাদেশের কথাই বলেছেন। প

Has Bangladesh Provided an Excuse for Suu Kyi’s Defence?

It was another reprehensible act of Genocide denial. While defending the indefensible at the world court, the International Court of Justice, housed at the Peace Palace in the Dutch city The Hague, the once globally revered Peace laureate, Aung Sun Suu Kyi was remarkably unashamed. She and her legal team did not deny all those facts of wrongdoings mentioned in the petition filed by Gambia including of atrocities, brutalities, forced mass-deportation, use of sexual violence, spreading hate and discrimination against an ethnic minority group, Rohingyas. Their strategy was based on three Ds – denial, distraction and deflection. First was denial of the intent to commit genocide. Comparisons made with other genocides were so pathetic, that inference could be drawn that the numbers of the killed were not sufficient to call it a genocide. Admitting brutalities, Ms Suu Kyi said, ‘it cannot be ruled out that disproportionate force was used by members of the defence services in some cases in

মিয়ানমারের ঢাল বাংলাদেশ

গেল সপ্তাহে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে শান্তি প্রাসাদে আর্ন্তজাতিক অপরাধ আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যে শুনানি চলছিলো, সেখানে ঘুরেফিরে বাংলাদেশের কথা এসেছে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার উদ্দেশ্যে পাইকারি হারে হত্যা, ধর্ষণ, লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগ, জনপদ নিশ্চিহ্ন করার মত বিভিন্ন গুরুতর অপরাধের বিষয়ে গাম্বিয়ার আরজির ওপর এই শুনানি হয়। গাম্বিয়ার আরজি আদালত শুনতে রাজি হওয়ার কারণ হচ্ছে দেশটি রোহিঙ্গাদের আরও গণহত্যার আশু হুমকি থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য ছ ‘ টি অর্ন্তবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চেয়েছে। শুনানিতে আরজির পক্ষে ও বিপক্ষে, অর্থাৎ গাম্বিয়া ও মিয়ানমারের উভয়তরফেই আইনজীবিদের যুক্তিতর্কে বাংলাদেশের কথা এসেছে। আর, আদালতের বাইরে রোহিঙ্গা অধিকারের পক্ষে বিশ্বের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে জড়ো হওয়া লোকজনও বাংলাদেশের কথা বলেছেন। তাঁরা দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা উদ্বাস্তদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য ‘ থ্যাংক ইউ বাংলাদেশ ‘ শ্লোগান দিয়েছেন। এছাড়াও ওই শহরে আরও দুটি জায়গায় বাংলাদেশের উদারতা ও আতিথেয়তার প্রশংসা শোনা গেছে। একটি ছিল গাম্বিয়ার আইনমন্ত্রী আবুবকর মারি তামবাদুর সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান, যা ছিল মালয়েশ

Certainty over Brexit, yet Uncertainty remains in the Kingdom

One would not expect, at the least in Western democracies, to see people taking to street, immediately after a new prime minister takes office with a landslide mandate. But, it had happened in Britain. On the evening of the 13 th of December, barely few hours after returning to 10 Downing Street from seeing the Monarch and getting assent to form a new government, PM Johnson had to endure chanting by hundreds of  protesters outside calling for an end to Tory rule. Most notable thing was the dominance of the angry youth among those protesters. If pre-election opinion polls are to be believed, which predicted the Tory landslide too well, then the overwhelming majority of the young had not voted for Johnson’s premiership. The 12th December election was a gamble that Johnson has won with his instinct that he can exploit the frustrations of a larger populace over Brexit. He made it a single issue election and campaigned on the message ‘Get Brexit Done’. He, therefore, chose to keep hi

Jonson-Corbyn Debate Revisits Brexit Division

Friday night’s election debate, once again, has exposed how divided the British nation is. The Sky  poll conducted by the YouGov shows 52-48 difference between the two main contenders vying for No 10, Downing Street, incumbent Boris Johnson and challenger Jeremy Corbyn. It is the same margin that set the course of the messiest divorce from the European Union, the Brexit referendum. The winner Prime Minister Boris Johnson in the debate stuck to his campaign theme ‘Get Brexit Done’. His rival, Labour leader, Jeremy Corbyn’s policy of taking a neutral position and giving people another chance to decide between a new deal or remaining in the EU seems represent the Brexit opponents. PM Johnson, amidst huge criticism for trying to evade media scrutiny, fared well in the debate by sticking to his well-rehearsed strategy with a portrayal of lingering chaos and uncertainty if his opponent gets in to Downing Street. His emphasis was on three areas : there is an agreed deal which in his words

ভারত-বাংলাদেশ মোড় ঘোরানো সম্পর্কের লাভ-ক্ষতি

ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলী দাসকে ধন্যবাদ যে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সংযুক্তির উন্নয়নে ভারত কতটা লাভবান হয়েছে, তা অকপটে স্বীকার করেছেন। সম্প্রতি ঢাকা গ্লোবাল ডায়ালগ নামের এক বৈশ্বিক সংলাপে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সংযোগ সম্পর্কের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে যে চাঞ্চল্য বা উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে, তা থেকে এই সংযোগের গুরুত্ব বোঝা যায়। চট্টগ্রাম ও মোংলা সমুদ্রবন্দর ভারতকে ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ার সাম্প্রতিক চুক্তিগুলো, দুই দেশের মধ্যে রেল ও সড়কপথের সংযোগগুলোর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এগুলো হচ্ছে ভারতের জন্য গেম-চেঞ্জারস। তিনি একই সঙ্গে বলেছেন, এ কথা বাংলাদেশের জন্যও প্রযোজ্য। অনেকের পক্ষেই অবশ্য তাঁর বক্তব্যের শেষ অংশটুকুর সঙ্গে একমত হওয়া সম্ভব নয়। ‘ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল: অবকাঠামো এবং প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনায় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলী আরও জানিয়েছেন, বাংলাদেশকে ভারত যে আট শ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে, তার ৮০ শতাংশই ব্যয় হয়েছে সংযোগ প্রকল্পগুলোতে। আমাদের ঘনিষ্ঠতম প্রতিবেশীর সঙ্গে বর্তমান সম্পর্ককে স্মরণকালের মধ্যে সেরা বলে অনেকেই অভিহিত করে থাকেন

ব্যবসায়ী অর্থমন্ত্রীর হিসাবের গরমিল

অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল ও তাঁর পরিবার ৭ কোটি টাকা কর দিয়েছেন বলে ১৫ নভেম্বরের সংবাদপত্রগুলো আমাদেরকে জানিয়েছে। নাগরিকরা কে কত কর দেন তা আইনত: রাষ্ট্র প্রকাশ করতে পারে না। বিপরীতে, কোনো নাগরিকই তার ব্যাক্তিগত আয় বা সম্পদের খবর অন্যদের কাছে প্রকাশ করতে চান না। ব্যক্তিগত সম্পদের তথ্য প্রকাশ করে অন্য কারো হিংসা বা লোভের শিকার হওয়াটা কোনো কাজের কথা নয়। এতে   ব্যক্তিগত নিরাপত্তাও ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে। রাজনীতিকদের ক্ষেত্রে অবশ্য এর আংশিক ব্যতিক্রম ঘটেছে। নির্বাচনকে অধিকতর স্বচ্ছ্ব ও কালো টাকার প্রভাবমুক্ত করার উদ্দেশ্যে নাগরিক সমাজের উদ্যোগ এবং সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জনপ্রতিনিধি হতে হলে নির্বাচনের জন্য সম্পদের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চালুর সময় এটি বাধ্যতামূলক করা হয়।  নির্বাচন না থাকলে এবিষয়ে  আইনে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু, তারপরও অর্থমন্ত্রী তাঁর এবং পরিবারের সদস্যদের আয়কর, গতবছরের আয় এবং মোট সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করেছেণ। তিনি ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হওয়ার পর তাঁর অনেক সম্পদ মেয়েদের নামে হস্তান্তর করে দিয়েছেন জানিয়ে বলেছেন যে একারণে এবছরে তাঁর