যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ এবং ছাত্রলীগ নেতাদের নিয়ে গণমাধ্যমে মাসখানেকেরও বেশি সময় ধরে তুমুল আলোচনা চলছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছ থেকে ছাত্রলীগের ছোট নেতাদের কোটি টাকা কমিশন পাওয়ার পর বড় নেতাদের বড় অংকের ‘ ন্যায্য পাওনা ‘ দাবির টেলিফোন ফাঁস হওয়া থেকে সম্ভবত এসব আলোচনার শুরু। এরপর আসলো হাজার হাজার কোটি টাকার টেন্ডার বাগানো এবং ক্যাসিনোর কারবারে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাদের অঢেল বিত্ত-বৈভব অর্জনের কথা। টেন্ডার এবং ক্যাসিনোর মত পরিবহন ব্যবসাতেও যে উন্নতির গতি প্রায় রকেটের সমান তাও এবার প্রমাণিত হয়েছে। এসব চোখ-ধাঁধানো উন্নতি কীভাবে অস্বীকার করা যাবে? কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের এতোটা সমৃদ্ধি ঘটে থাকলে মূল দলের নেতারা সবাই কি সাধু-সন্তের মত সংযম সাধনা করেছেন ? তাঁরা কেন আলোচনায় নেই ? এখন পর্যন্ত যাঁরা আটক হয়েছেন তাঁদের কেউ কেউ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, অনেকেই নির্বাচনে মনোনয়নের লড়াইয়ে ছিলেন এবং ভবিষ্যতে নির্বাচন করাই তাঁদের জীবনের প্রধান লক্ষ্য। বলা চলে, তাঁদের এই টাকার পেছনে দৌড়ানোর অন্যতম একটি কারণ নির্বাচন। গত মাসের ২৯ তার...