কিছুদিন ধরে গণমাধ্যমে একের পর এক বড় বড় দূর্নীতির খবর ফাঁস হচ্ছিলো। রুপপুরের বিদ্যূৎ প্রকল্পের বালিশের দাম জানার পর যখন তা পারমাণবিক বালিশ হিসাবে পুরিচিতি পেল তখন দূর্নীতির দায় চাপাতে বলা হলে ক্রয়কর্তা বিএনপির ছাত্রসংগঠন করতেন। কিন্তু, ফরিদপুরের হাসপাতালের পর্দা, বান্দরবানের ঘরের চালের টিন, মেডিকেল কলেজের বইয়ের মত একের পর এক সরকারী ক্রয়ের যেসব বিবরণ ছাপা হয়েছে সেগুলোর শিরোনাম এক নিবন্ধে ধরানো সম্ভব নয়। সরকারের ভেতরে প্রয়োজনীয় সংখ্যায় বিএনপিকর্মীর আকাল দেখা দেওয়ায় ওই অজুহাতও আর চলছিলো না। কিছুদিন পরপর ছোট-মাঝারি-বড়-অতিশয় বড় প্রকল্পগুলোর ব্যয় যেভাবে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ার খবর শোনা যায়, তাতে দূর্নীতির বিকেন্দ্রীকরণের চেহারা বুঝতে আর কারও কষ্ট হওয়ার কথা নয়। পুলিশের ডিআইজি, কারা অধিদপ্তরের ডিআইজি, দূর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তার কোটি কোটি টাকার সম্পদের বিবরণগুলোর কথাও বা ভুলি কী করে।পাশাপাশি, জেলা প্রশাসক এবং পুলিশের ওসির মত দায়িত্বশীল কর্মকর্তার যৌন অপরাধের খবরগুলোতে প্রতিশ্রুত ‘ সুশাসনে ‘ র কী দূর্গতিই না প্রকাশ পাচ্ছিলো। দিন দশেক ধরে সেই আলোচনায় ছেদ ঘটিয়েছে ক্যাসিনো-বার-স্পাবিরোধী অভিযো...